এমোডিস সিরাপ দাম amocid syrup Ar ki kaj kore

এমোসিড সিরাপ এর ® - Amocid®

এমোসিড সিরাপ এর উপাদান :হলারেণা এন্টিডিসেনটেরিকা, ভাইটিস ভিনিফেরা, মধুকা ইন্ডিকা এবং উড্‌ফরটিয়া ফ্রুটিকোসা সহ অন্যান্য ভেষজ উপাদানের নির‌্যাস।

এমোসিড সিরাপ এর নির্দেশনা :এমোসিড সিরাপ-ডিসেনটেরি (এমোবিক ও ব্যাসিলারী)জিয়ারডিয়াসিস হেলমিন্থিয়াসিস
ইনফ্লামেটরি বাওয়েল ডিজিজ (কোলাইটিস, ক্রোনস ডিজিজ) এ নির্দেশিত।এছাড়া এমোসিড সিরাপ হেপাটিক এমোয়েবিয়াসিস, হেপাটোস্পি−নোমেগালি ও ইনটেস্টাইনাল পরজীবীর বিরুদ্ধে কার্যকারী।

এমোসিড সিরাপ এর মাত্রা ও ব্যবহারবিধি : ৬ বছরের কম বয়সী শিশুদের ক্ষেত্রে: ১/২ - ১ চা চামচ (২.৫ - ৫ মি.লি.) দিনে ২ - ৩ বার খাওয়ার পর ৭-১৪ দিন ধরে কিংবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য।
৬ - ১২ বছর বয়সী শিশুদের ক্ষেত্রে: ১ চা চামচ (৫ মি.লি.) দিনে ৩ বার খাওয়ার পর ৭-১৪ দিন ধরে কিংবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য।
১২ বছরের উপরে এবং প্রাপ্ত বয়ষ্কদের ক্ষেত্রে: ২ চা চামচ (১০ মি.লি.) দিনে ৩ বার খাওয়ার পর ৭-১৪ দিন ধরে কিংবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য। কোলাইটিসের ক্ষেত্রে এমোসিড সিরাপ ৩ মাস ধরে সেবন করা উচিত।

এমোসিড সিরাপ এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :এটি নিরাপদ ও সুসহনীয়। প্রাকৃতিক উপায়ে কাজ করে বিধায় অন্যান্য পরজীবি বিরোধী ওষুধের ন্যায় পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া যেমন বমি বমি ভাব, উদারাময়, মাথা ব্যথা হয় না।

এমোসিড সিরাপ এর গর্ভকালীন ও স্তন্যদানকালীন সময়ে ব্যবহার : চিকিৎসা গবেষণা তথ্যানুযায়ী গর্ভকালীন ও স্তন্যদানকালীন সময়ে এর ব্যবহার কোন সমস্যা সৃষ্টি করে বলে জানা যায়নি তথাপি গর্ভাবস্থায় ব্যবহার না করা উচিৎ । ব্যবহারের পূর্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া উচিৎ।

এমোসিড সিরাপ এর সরবরাহ :১০০ মি.লি. সুস্বাদু ও সুগন্ধযুক্ত সিরাপ ।